চীনে বর্ণাঢ্য ড্রাগন বোট উৎসব উদযাপন
Published: 24th, May 2025 GMT
চীনের চিয়াংশি প্রদেশের নানছাং শহরে দুই দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য ড্রাগন বোট উৎসব উদযাপিত হয়েছে। অন্যতম জনপ্রিয় এই প্রাচীন উৎসবটি প্রতি বছর চন্দ্রবর্ষের পঞ্চম মাসে সারা দেশে উদযাপন করা হয়।
শুক্রবার (২৩ মে) ও শনিবার (২৪ মে) জমকালো উৎসবটি নানছাং শহরের চিওলং লেকের মনোরম পরিবেশে আয়োজন করা হয়। ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশ নিয়ে হাজারো দর্শক ও প্রতিযোগী রঙিন নৌকা বাইচ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও স্থানীয় খাবারের মাধ্যমে চীনের প্রাচীন সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
উৎসবে গান, নাচ ও ড্রাম পরিবেশনার পাশাপাশি শিশুদের হাতে রঙিন সুতা বাঁধা, সুগন্ধী থলে তৈরি ও ড্রাগন নাচের প্রদর্শনী দেখা গেছে।
এছাড়াও উৎসবের নিরাপত্তায় মোতায়েন ছিল বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবক সদস্য।
উৎসবে ১২টি দেশ ও অঞ্চলের ৫০টি দল নৌকা বাইচে অংশগ্রহণ করে। তাছাড়া চিয়াংশি প্রদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত দেশি-বিদেশি শিক্ষার্থী এবং স্থানীয় হাজার হাজার সাধারণ মানুষ এ উৎসব উপভোগ করেন।
ঢাকা/হাসান/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।