‘হেরা ফেরি ৩’ বিতর্ক, অবশেষে মুখ খুললেন পরেশ
Published: 26th, May 2025 GMT
কিছুদিন ধরেই বলিউডে তুমুল বিতর্ক চলছে অক্ষয় কুমার ও পরেশ রাওয়ালের মধ্যে। জনপ্রিয় কমেডি ফ্র্যাঞ্চাইজি ‘হেরা ফেরি’র তৃতীয় কিস্তি থেকে হঠাৎই বেরিয়ে যান পরেশ রাওয়াল। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির ক্ষতিপূরণের মামলার কথা জানায় অক্ষয়ের কুমারের প্রযোজনা সংস্থা। দিন কয়েক আগে জানা যায়, পরেশ সুদসহ টাকা ফেরত দিয়ে বিবাদ মিটিয়ে নিয়েছেন। এত ঘটনা ঘটলেও চুপ ছিলেন পরেশ। অবশেষে এই বিতর্ক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বললেন তিনি। খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের
‘হেরা ফেরি ৩’ বিতর্ক নিয়ে এক্সে পরেশ রাওয়াল লেখেন, ‘সিনেমা থেকে বেরিয়ে আসা নিয়ে আমার আইনজীবী অমিত নায়েক একটি উপযুক্ত জবাব পাঠিয়েছেন। তারা সেটি পড়লেই সব বিতর্কের অবসান হবে।’ অমিত নায়েক এর আগে অমিতাভ বচ্চন ও অনিল কাপুরের হয়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মামলায় আইনি লড়াই করেছেন।
আরও পড়ুনবলিউডে আবার বিতর্ক, অক্ষয়-পরেশের ঝগড়ার নেপথ্যে কী২৩ মে ২০২৫এর আগে গত শুক্রবার অক্ষয় কুমারের আইনজীবী জানান, ‘হেরা ফেরি ৩’ থেকে পরেশ রাওয়ালের সরে দাঁড়ানো নিয়ে তাঁরা আইনি পদক্ষেপ নিচ্ছেন।
‘হেরা ফেরি’ সিনেমার দৃশ্য। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পর শ র
এছাড়াও পড়ুন:
বাগেরহাটে ৪ আসন বহালের দাবিতে হাইকোর্টে রিট
বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং একটি আসন কমিয়ে তিনটি আসন করার নির্বাচন কমিশনের গেজেট কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী ১০ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
মানিকগঞ্জে কৃষিজমির মাটি কাটার বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে করা ছাত্রলীগ নেতার রিট বাতিল
বাগেরহাট প্রেস ক্লাব ও অন্যান্যদের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার শেখ মুহাম্মদ জাকির হোসেন রিট পিটিশন দাখিল করেন। এছাড়া চিতলমারী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বাগেরহাট ১ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী মুজিবর রহমান শামীমের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ আক্তার রসুল একই বিষয়ে পৃথক রিট পিটিশন করেন।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও বাগেরহাট জেলা বিএনপির নেতা ব্যারিস্টার শেখ মুহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, “আমরা রিট পিটিশন করেছি। আদালত আমাদের কথা শুনেছেন এবং ১০ দিনের রুল জারি করেছেন। আশা করি, আদালতে ন্যায়বিচার পাব এবং বাগেরহাটের চারটি আসন বহাল থাকবে।”
গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন বাগেরহাটের চারটি আসনের মধ্যে একটি আসন কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। এরপর থেকে বাগেরহাটের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠন আন্দোলন শুরু করে। চারটি আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন কমিশনের শুনানিতেও অংশ নেয় তারা।
তবে ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন শুধু সীমানা পরিবর্তন করে তিনটি আসন রেখে চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে।
চূড়ান্ত গেজেট অনুযায়ী বাগেরহাট-১ (সদর-চিতলমারী-মোল্লাহাট), বাগেরহাট-২ (ফকিরহাট-রামপাল-মোংলা) ও বাগেরহাট-৩ (কচুয়া-মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) নির্ধারণ করা হয়। অথচ দীর্ঘদিন ধরে বাগেরহাট-১ (চিতলমারী-মোল্লাহাট-ফকিরহাট), বাগেরহাট-২ (সদর-কচুয়া), বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) এবং বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
ঢাকা/শহিদুল/বকুল