মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছিল বন্দিদের। একটু প্রশান্তি দিতে তাদের নিয়ে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আয়োজন করে কারা কর্তৃপক্ষ। শনিবার কারাগারের মাঠে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা হয়েছে। কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে এই খেলা হয়। খেলা শেষে বিজয়ী ও বিজিত দলের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।

সন্ধ্যায় কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন ও জেলার আব্দুল্ল্যাহেল আল-আমিন সাংবাদিকদের জানান, মুক্ত পরিবেশে এমন একটি খেলার সুযোগ পেয়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত বন্দিরা আনন্দিত। খেলাধুলার মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তির সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কারা কর্তৃপক্ষ তথা কারা মহাপরিদর্শকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তারা। খেলাটি উপভোগ করেন কারাগারের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বন্দিরা। খেলা পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন ও জেলার আব্দুল্ল্যাহেল আল-আমিন।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

কখনো ভাবিনি বিয়ে পর সব ছাড়তে হবে: মাধুরী 

১৯৯৯ সালে ক্যারিয়ার তুঙ্গে থাকাকালীন হঠাৎ করেই বিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। আমেরিকার হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করার পর হঠাৎ করেই বলিউডের ঝলমলে দুনিয়া থেকে দূরে সরে যান মাধুরী। মাধুরীর এইভাবে হঠাৎ বিয়ে করে বিদেশে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্তের কথা শুনে অনেকেই অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। যদিও এখন তাঁরা দুজনেই ভারতে ফিরে এসেছেন এবং মাধুরী পুনরায় ফিরেছেন বলিউডে।

সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খুলেছিলেন তিনি। বলিউডের বিনোদনভিত্তিক সাইট কইমই সেই সাক্ষাৎকার ধরে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে মাধুরী বলেন, "আমি কখনো ভাবিনি যে বিয়ে করার মানেই সব কিছু ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু আমি এমন একজনকে বিয়ে করেছি, যার সঙ্গে আমি জীবনের সম্পূর্ণ ভিন্ন একটা যাত্রায় পা রাখলাম।"

তিনি আরও জানান, “আমি তখন বলিউডের শীর্ষে ছিলাম, কিন্তু জীবনে আরও অনেক কিছু আছে, যেগুলো আমি অনুভব করতে চেয়েছিলাম। পরিবারের গুরুত্ব, ব্যক্তিগত শান্তি – এই সব কিছুর মাঝেই আমি নিজের আরেকটা পরিচয় খুঁজে পাই।”

তবে বলিউড ছাড়লেও, দর্শকদের ভালোবাসা এবং নিজের শিল্পীসত্ত্বা তাকে বেশিদিন দূরে থাকতে দেয়নি। ২০০৭ সালে 'আজা নাচলে' সিনেমার মাধ্যমে আবারও রূপালি পর্দায় ফিরেন মাধুরী দীক্ষিত। এরপরও তিনি অভিনয়, টেলিভিশন ও নাচের মাধ্যমে নিজের অনন্য উপস্থিতি বজায় রেখেছেন।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ