অধ্যাপক আলি খান মাহমুদাবাদের ‘অপরাধ’, তিনি অপারেশন সিঁদুর নিয়ে দেশের শাসক দল বিজেপির মানসিকতা ও ‘দ্বিচারিতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। এই অপরাধে অশোক বিশ্ববিদ্যালয়ের এই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

অথচ বিজেপিশাসিত মধ্য প্রদেশের মন্ত্রী বিজয় শাহ এখনো মুক্ত। অপারেশন সিঁদুরের সাফল্য বর্ণনাকারী ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশিকে ‘সন্ত্রাসবাদীদের বোন’ বলে সম্বোধন করা সত্ত্বেও মন্ত্রী বিজয় শাহর বিরুদ্ধে এখনো কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি দল। তাঁর মন্ত্রিত্বও যায়নি। যদিও ওই মন্তব্যে রুষ্ট মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

অধ্যাপক আলি খান মাহমুদাবাদ অবশ্য বিজয় শাহকে নিয়ে বিজেপির দ্বিচারিতার সমালোচনা করেননি। বস্তুত তিনি কোনো বিশেষ ঘটনারও উল্লেখ করেননি। অপারেশন সিঁদুরের দৈনন্দিন সাফল্য বর্ণনার দায়িত্বে কর্নেল সোফিয়া কুরেশি ও উইং কমান্ডার ব্যোমিকা সিংকে নিয়ে আসার সিদ্ধান্তকে ‘লোক দেখানো’ অভিহিত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, অনেক দক্ষিণপন্থী কর্নেল সোফিয়া কুরেশির প্রশংসা করছেন। এটা অবশ্যই ভালো। একই রকম জোরালোভাবে তাঁরা যদি গণপিটুনি, বুলডোজার অভিযান ও ঘৃণার রাজনীতির শিকার মুসলিম নাগরিকদের রক্ষার দাবি তোলেন, তা হলে তা হবে প্রকৃত দেশপ্রেম। সেভাবে সরব হলে ভবিষ্যতে নিগৃহীত ব্যক্তিরা দেশে সুরক্ষিত থাকতে পারবেন। অন্যথায় এটি কেবল ভন্ডামি বলেই প্রতিভাত হবে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অধ্যাপক মাহমুদাবাদের এই মন্তব্য দক্ষিণপন্থী বিজেপির গাত্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। গত শনিবার হরিয়ানা বিজেপির যুব মোর্চার সাধারণ সম্পাদক যোগেশ জাথেরি সোনিপত জেলার রাই থানায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল রোববার দিল্লি পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।

দিল্লি পুলিশের সহকারী কমিশনার অজিত সিং বার্তা সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, অধ্যাপকের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট, বৈরিতা তৈরি, বিচ্ছিন্নতাবাদে উসকানি, সশস্ত্র বিদ্রোহ, নাশকতামূলক কাজকর্ম ও ধর্মীয় বিশ্বাস অবমাননার অভিযোগ আনা হয়েছে।

অধ্যাপকের মন্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দক্ষিণপন্থীরা সরব হওয়ায় হরিয়ানা রাজ্য মহিলা কমিশনের পক্ষ থেকে তাঁকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়, অধ্যাপক মাহমুদাবাদ ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর নারীদের অবমাননা করেছেন। সাম্প্রদায়িক বিভেদ উসকে দিয়েছেন। কমিশনের চেয়ারপারসন রেণু ভাটিয়া সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অধ্যাপক মাহবুদাবাদ এমন শব্দ ব্যবহার করেছেন, যা মানা কঠিন। তাঁর উচিত ছিল কমিশনের সামনে হাজির হয়ে দুঃখ প্রকাশ করা।

গ্রেপ্তারের আগেই অবশ্য অধ্যাপক মাহমুদাবাদ নারীবিদ্বেষের অভিযোগ অস্বীকার করে বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘বিদ্বেষ তো নয়ই, আমি বরং প্রশংসা করেছি দুই নারীকে ব্রিফিংয়ে নিয়ে আসার জন্য, যাঁদের একজন মুসলিম।’ তিনি বলেন, ‘আমি শুধু এটাই বলতে চেয়েছি, এই অন্তর্ভুক্তিমূলক মানসিকতা দেশের অন্য মুসলিমদের প্রতিও দেখানো দরকার।’

অধ্যাপক মাহমুদাবাদ জবাবদিহি করে বলেন, তাঁর বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। তিনি শান্তি ও সম্প্রীতির পক্ষেই কথা বলেছেন।

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা এই অধ্যাপকের গ্রেপ্তারির সমালোচনা করেছেন বিরোধী নেতারা। সরাসরি তাঁরা শাসক দলের দ্বিচারিতার উল্লেখ করে এই গ্রেপ্তারের নিন্দা জানিয়েছেন। সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব ‘এক্স’ হ্যান্ডলে লিখেছেন, ক্ষমতাসীনেরা কুমন্তব্য করেও প্রকাশ্যে ঘুরছেন, অথচ সত্যবাদীরা গ্রেপ্তার হচ্ছেন।

অখিলেশ স্পষ্টতই নাম উল্লেখ না করে মধ্যপ্রদেশের বিজেপি মন্ত্রীর প্রসঙ্গ টেনে এনেছেন।

কংগ্রেস মুখপাত্র পবন খেরা গতকাল রোববার রাতে অধ্যাপক মাহমুদাবাদের ‘পোস্ট’ হুবহু তুলে দিয়ে ‘এক্স’-এ লেখেন, এটাই নতুন ভারত। একজন ইতিহাসবিদকে গ্রেপ্তার করা হলো সত্য কথা বলা ও বুক চাপড়ানো জাতীয়তাবাদী ভন্ডামির চরিত্র উদ্‌ঘাটনের জন্য। অথচ বিজেপির মন্ত্রী প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এটাই মোদি সরকারের দ্বিচারিতা। এটা শুধু ব্যক্তি বিশেষের বিরুদ্ধে নয়, এমনটা করা হচ্ছে বিজেপিবিরোধী সব বুদ্ধিজীবীর বিরুদ্ধে। কারণ, এই সরকার প্রশ্ন ভয় পায়। নিজের দেশের নাগরিকদের ভয় পায়। তাই লেখক, অধ্যাপক, সমালোচকদের শত্রু বলে গণ্য করে।

অধ্যাপক মাহমুদাবাদের পরিচয় দিয়ে পবন খেরা লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই যখন অটল বিহারি বাজপেয়ীকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করেছিলেন, তখন পররাষ্ট্রসচিব ছিলেন ‘পদ্মভূষণ’ জগৎ মেহতা। সেই মেহতার নাতি এই আলি খান মাহমুদাবাদ। পবন খেরা লিখেছেন, মাহমুদাবাদ দুটি ভুল করেছেন। একটা ভুল এই পোস্ট লেখা, অন্য ভুল তাঁর নাম। এটাই তাঁর অপরাধ।

এআইএমআইএম নেতা ও সংসদ সদস্য আসাউদ্দিন ওয়েইসি এই গ্রেপ্তারকে ‘অত্যন্ত নিন্দনীয়’ উল্লেখ করে বলেন, স্রেফ বিজেপির নেতারা আপত্তি জানিয়েছেন বলেই অধ্যাপক মাহমুদাবাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অথচ তিনি মোটেই দেশ বা নারীবিরোধী কিছু লেখেননি।

অধ্যাপক মাহমুদবাদের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন ইতিহাসবিদ রোমিলা থাপার, রামচন্দ্র গুহ, জয়তী ঘোষ, নিবেদিতা মেনন, রাম পুনিয়ানিদের মতো বিশিষ্টজনেরা। এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেছেন, ‘আমরা এমন এক অস্বাভাবিক ভারতে রয়েছি, যেখানে সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়িয়ে কেউ যুদ্ধবাজ মনোভাবের সমালোচনা করলেও তাঁকে হয়রান হতে হয়।’

অধ্যাপক মাহমুদাবাদ যেখানে অধ্যাপনা করেন, সেই অশোক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’র মতো। এক বিবৃতিতে তারা শুধু বলেছে, ‘পুলিশ অধ্যাপক মাহমুদাবাদকে রোববার সকালে গ্রেপ্তার করেছে। আমরা পুরো মামলার বিশদ বিবরণ যাচাই করছি। বিশ্ববিদ্যালয় তদন্তের কাজে পূর্ণ সহযোগিতা করবে।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর কর ছ ন উল ল খ র মন ত মন ত র

এছাড়াও পড়ুন:

৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে

বান্দরবানের থানচি উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসার জায়গা ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকটে এই হাসপাতাল কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। বর্তমানে পুরো হাসপাতাল চালাচ্ছেন মাত্র একজন চিকিৎসক। গত পাঁচবছরে চিকিৎসাধীন ও রেফার্ড করা ২৪ জন রোগী মারা গেছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, ১৯৯৫ সালে ৩১ শয্যার থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাত্রা শুরু করে। পরে এটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়। এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র দুইজন। তাদের মধ্যে একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন। এ কারণে রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ১৮ জন নার্স পদে রয়েছেন মাত্র চারজন। চারজন মিডওয়াইফ থাকার কথা, নেই একজনও।

আরো পড়ুন:

ফরিদপুরে পাগলা ঘোড়ার কামড়ে আহত ২০

বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়লেন কাদের সিদ্দিকী

প্রাথমিক থেকে শুরু করে জরুরি চিকিৎসার জন্য এই হাসপাতালে ছুটে যান পাহাড়ি ও বাঙালিরা। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত হলেও আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা যোগ হয়নি। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক না থাকায় গর্ভবতী নারী, শিশু ও বৃদ্ধ রোগীরা সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন। 

দুর্গম এলাকার রোগীরা অনেক সময় নদীপথ কিংবা পাহাড়ি রাস্তা পাড়ি দিয়ে হাসপাতালে এলেও কাঙ্ক্ষিত চিকিৎসা সেবা পান না। বরং তাদের বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। অনেক সময় বান্দরবানে যাওয়ার পথে রোগীরা মারা যান। এ কারণে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসক, নার্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন তারা।

হাসপাতালের পরিসংখ্যানবীদ পঙ্কজ বড়ুয়া জানান, ২০২০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত এখানে ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ১৯৮ জন রোগী। এর মধ্যে ৪৫৬ জনকে রেফার্ড করা হয় বান্দরবান সদর হাসপাতালে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ১৭ জন রোগী। 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্স চালক মংক্যসিং মারমা বলেন, “২০১৯ সালে চাকরিতে যোগদান করার পর থেকে অন্তত সাতজন রেফার্ড করা রোগী মাঝপথে আমার গাড়িতেই মারা গেছেন।”

 

শৈসাই মং মারমা তিন বছর আগে বিনা চিকিৎসায় তার মাকে মারা যেতে দেখেছেন। তিনি জানান, তার মা শৈমেপ্রু মারমা (৩৪) অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ২০২২ সালের ১৪ নভেম্বর হঠাৎ তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। রেমাক্রী বাজার থেকে নদীপথে থানচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান মাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে জেলা সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। ভাড়া গাড়িতে জেলা হাসপাতালে যাওয়ার সময় চিম্বুক বারো মাইল এলাকায় তার মা মারা যান।

লেংরু ম্রো নামে চার সন্তানের মা হারিয়েছেন স্বামীকে। তিনি জানান, তার স্বামী রেং য়ুং ম্রো (৪৫) কিডনি জটিলতা নিয়ে থানচি হাসপাতালে যান। সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে তাকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। থানচি থেকে বান্দরবান যাওয়ার মাঝপথে মারা যান তার স্বামী।

স্থানীয় বাসিন্দা মংমে মারমা বলেন, ‍“হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ ও যন্ত্রপাতির সংকট দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বদলি হলেও অনেকেই থানচিতে যোগ দেন না, ডিপুটেশনে থেকে যান সদর হাসপাতালে। ফলে এ অঞ্চলের পাহাড়ি ও বাঙালি প্রায় ৩০ হাজার মানুষ স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।”

রিয়েং ম্রো নামে অপর বাসিন্দা বলেন, “পাহাড়ে বসবাসকারীদের অধিকাংশ গরিব। জেলা সদর হাসপাতালে রোগী নিয়ে যাওয়া ব্যয়বহুল ও কষ্টকর। রেমাক্রি, বড় মোদক, তিন্দু থেকে থানচি সদরে রোগী আনতেই অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। এরপর আবার বান্দরবান সদর হাসপাতালে রেফার্ড করলে সাধারণ মানুষ কীভাবে চিকিৎসা করাবে?” 

থানচি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. ওয়াহিদুজ্জামান মুরাদ বলেন, “বর্তমানে হাসপাতালে আমিসহ দুইজন চিকিৎসক রয়েছেন। একজন ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন। তিন রোগীদের সেবা দিতে পারছেন না। ফলে পুরো হাসপাতাল পরিচালনার দায়িত্ব আমাকে একাই সামলাতে হচ্ছে।”

তিনি আরো বলেন, “জনবল ও সরঞ্জাম সংকটের কারণে গুরুতর রোগীদের রেফার্ড করা ছাড়া উপায় থাকে না। দীর্ঘ পথের কারণে অনেকেই জীবিত অবস্থায় সদর হাসপাতালে পৌঁছাতে পারেন না।”

বান্দরবান জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী বলেন, “শুধু বান্দরবান নয়, পুরো তিন পার্বত্য জেলাতেই চিকিৎসক সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। নতুন করে ৪৮তম বিসিএসের ডাক্তার পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত এই সংকট পুরোপুরি সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও বিভাগীয় প্রধানকে বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের আট-দশজন চিকিৎসককে বান্দরবানে বদলি করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”

ঢাকা/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
  • গ্রাহকের কাছে পেয়ারা খেতে চায় জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা
  • গল্পটা এই ক্লাসরুম থেকেই শুরু: ইরফান সাজ্জাদ
  • রাশিয়ায় এক বাঙালি বিপ্লবীর খোঁজে
  • আপনার এত সাহস হয় কী করে, সাংবাদিককে নায়িকা
  • দুবাইয়ে বিকৃত যৌন ব্যবসা চক্রের প্রধানকে চিহ্নিত করল বিবিসির এক অনুসন্ধান
  • মহানবী (সা.)–এর ইন্তেকালের পরে শাসন নিয়ে যা ঘটেছে
  • কুবিতে নতুন ১৮ বিভাগ ও ৪ ইনস্টিটিউট চালুর সুপারিশ
  • সংগীতশিল্পী দীপ মারা গেছেন
  • ৫০ শয্যার থানচি হাসপাতাল চলছে একজন চিকিৎসকে