অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে মালদ্বীপে জোরালো অভিযান
Published: 19th, May 2025 GMT
মালদ্বীপে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে সরকারের অভিযান জোরদার করা হয়েছে। দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ১৫০৭টিরও বেশি অভিবাসন মামলা নথিভুক্ত হয়েছে।
এর মধ্যে ৯৭৬টি মামলায় ইমিগ্রেশন বিভাগ সরাসরি জড়িত, যা অভিবাসন ইস্যুকে কেন্দ্র করে চলমান কার্যক্রমের পরিধি তুলে ধরে।
মালদ্বীপ ইমিগ্রেশন বিভাগ আরো জানিয়েছে, এখনো ২৪৪টি মামলা যাচাই করা হয়নি এবং ১১৬টি মামলা তদন্তাধীন রয়েছে।
এছাড়াও, ইমিগ্রেশন সংস্থার বাইরে থেকে ১৭১টি মামলা দায়ের হয়েছে, যা এই সমস্যার বহুমাত্রিকতাকে স্পষ্ট করে।
সরকার শুধুমাত্র অবৈধ অভিবাসীদের ধরপাকড় নয়, বরং শহর, আবাসিক এলাকা, শিল্প গ্রাম ও কৃষি গ্রামে অবস্থানরত বিদেশিদের তথ্য সংগ্রহ করতে মাঠপর্যায়ে অভিযান চালাচ্ছে। জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে খাদ্য প্রস্তুতকারী সাইটগুলোতে নিরাপত্তা যাচাইয়ের জন্য আলাদা অপারেশনও চালু করা হয়েছে।
মালদ্বীপের বর্তমান সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে, মালদ্বীপে সব বিদেশি নাগরিকের তথ্য একটি কেন্দ্রীয় ডাটাবেজে সংরক্ষণ। আগামী তিন বছরের মধ্যে অভিবাসন সমস্যার পূর্ণ সমাধান।
অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানকে দেশটির নিরাপত্তা ও অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনায় স্থিতিশীলতা আনার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ঢাকা/হাসান/ফিরোজ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিলো ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজারের বিমা খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের প্রেরণ করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।
কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। ফলে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ১ টাকা নগদ লভ্যাংশ পায়েছেন শেয়ারহোল্ডারা।
কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে তা অনুমোদন করা হয়।
ঢাকা/এনটি/ইভা