এবার দিল্লির স্টেডিয়াম উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
Published: 9th, May 2025 GMT
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়াম উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি পেল ভারতের দিল্লি অ্যান্ড ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (ডিডিসিএ)। অজ্ঞাতনামা ই–মেইল থেকে আজ সকালে এ হুমকি দেওয়া হয়। আইপিএলে এটি দিল্লি ক্যাপিটালসের ঘরের মাঠ।
১১ মে এ মাঠে গুজরাট ও দিল্লির ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। যদিও ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের কারণে এবারের আইপিএলই স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
ভারতের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে মেইলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডিডিসিএর এক শীর্ষ কর্মকর্তা। মেইলের বিষয়টি এরই মধ্যে দিল্লি পুলিশকে জানানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যমকে ডিডিসিএর ওই শীর্ষ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘হ্যাঁ, আমরা একটা হুমকি পেয়েছে সঙ্গে সঙ্গে তা দিল্লি পুলিশকে জানানো হয়েছে। তারা এরই মধ্যে কাজ করেছে, কিছু সময় আগে মাঠও পরিদর্শন করেছে।’
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়াম.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাবিতে যানজট ও দুর্ঘটনা কমানোর উদ্যোগ ছাত্রদল নেতাকর্মীদের
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাস এলাকায় যানজট ও দুর্ঘটনা কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার পলাশী বাজার এলাকায় জেব্রা ক্রসিং অঙ্কন ও দুর্ঘটনা নিরোধক ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হয়েছে। এসময় রিকশাচালক ও পথচারীদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্লাকার্ডও বিতরণ করা হয়।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. তরিকুল ইসলাম তারিকের নেতৃত্বে সচেতনতামূলক এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শাখা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন, আবুল কাসেম প্রধান, রাকিব হোসেন, সদস্য সাব্বির আহম্মেদ, ইদ্রিস আলী মুরাদ, সায়মনসহ হল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
ছাত্রদল নেতা তরিকুল ইসলাম তারিক বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সন্নিকটে পলাশী বাজারে সবসময় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন সময় ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ অন্যান্য যানবাহনে দুর্ঘটনা ঘটে। সম্প্রতি আমি নিজেও ব্যাটারিচালিত রিকশা ধাক্কায় দুর্ঘটনার শিকার হই। এতে আমার হাত ও পায়ে আঘাত লাগে। এ ছাড়া ঢাবি ও বুয়েটের শিক্ষার্থীরা পলাশী মোড়ে কেনাকাটা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়েন। এসব কারণে যানজট ও দুর্ঘটনা রোধে ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন ও সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’