ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার একটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৫ মে) সকালে দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় মালুকু প্রদেশে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

দেশটির আবহাওয়া, জলবায়ু ও ভূ-পদার্থবিদ্যা সংস্থা জানিয়েছে, এতে কোনো হতাহত বা অবকাঠামোগত ক্ষতি হয়নি।

আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন অনুসারে, জাকার্তার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। এর বেশ কিছুক্ষণ পর ভোর ৪টা ৩১ মিনিটে ৪ দশমকি ৯ মাত্রার একটি আফটারশক অনুভূত হয়।

ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল মালুকু বারাত দায়া রিজেন্সি থেকে ১৮৯ কিলোমিটার (১১৭ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমে। ভূমিকম্পের গভীরতা সমুদ্রতলের ৫১৫ কিলোমিটার (৩২০ মাইল) নিচে রেকর্ড করা হয়।

প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘রিং অফ ফায়ার’-এর পাশে অবস্থিত ইন্দোনেশিয়ায় ১৩০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। এটি ইন্দোনেশিয়াকে বিশ্বের সবচেয়ে সক্রিয় ভূমিকম্পের দেশগুলোর মধ্যে একটি করে তুলেছে।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইন দ ন শ য ভ ম কম প ভ ম কম প ইন দ ন শ অন ভ ত

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকা ও পঞ্চগড়ে অভিযান, জাল নোট তৈরি ও বেচাকেনা চক্রের ছয়জন আটক

জাল নোট তৈরি এবং বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত থাকায় ঢাকা ও পঞ্চগড়ে অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গত মঙ্গলবার ও বুধবার এসব অভিযান চালানো হয়।

অভিযানে ৮২ হাজার ৩০০ টাকা মূল্যমানের জাল নোট, জাল নোট বিক্রির ২ লাখ ১৪ হাজার টাকা এবং জালনোট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

আটক হওয়া ব্যক্তিরা হলেন সাইফুল ইসলাম (২৮), রেজাউল করিম ওরফে রেজা (৪৩), মো. সোহেল (৪০),  সাইদুর রহমান (২৮), সোহেল মাহমুদ (২৪) ও শাহ আলম।

বৃহস্পতিবার ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত মঙ্গলবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবির সোশ্যাল মিডিয়া ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন দল রাজধানীর মহাখালী পুলিশ বক্সের সামনে অভিযান চালায়। সেখান থেকে জাল নোট বেচাকেনায় যুক্ত সাইফুল ও রেজাউলকে আটক করা হয়। তাঁদের কাছ থেকে চার হাজার টাকা মূল্যমানের জাল নোট উদ্ধার করা হয়।

এরপর তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার রাতে পঞ্চগড় সদর থানার ব্যারিস্টার বাজার এলাকার একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে সাইদুর, সোহেল, সোহেল মাহমুদ ও শাহ আলমকে আটক করা হয়। সবুজ আর সোহেল মাহমুদের স্বীকারোক্তি পেয়ে তাঁদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৭৮ হাজার ৩০০ টাকা মূল্যমানের জাল নোট, জাল নোট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম ও জাল নোট বিক্রির নগদ ২ লাখ ১৪ হাজার টাকা উদ্ধার করে ডিবি।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আটক হওয়া ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন ধরে জাল নোট তৈরি করে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় বিক্রি করছিলেন। তাঁরা কোরবানি ঈদ সামনে রেখে বিপুল পরিমাণ জাল নোট তৈরি ও সরবরাহের পরিকল্পনা করছিলেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করে নিয়েছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ