Samakal:
2025-05-12@07:49:21 GMT

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

Published: 11th, May 2025 GMT

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

গত ৫ মে সমকাল অনলাইনে প্রকাশিত ‘হাসপাতালে বসে মামলার বাদীকে হুমকি’ শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী মো. জাহাঙ্গীর আলম। 

প্রতিবাদপত্রে তিনি লিখেছেন, ‘দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ২০২৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার হয়ে দীর্ঘদিন ধরে কারাগারে বন্দি। ইতোপূর্বে অনেকগুলো মিথ্যা মামলায় তাকে একাধিকবার রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তিনি গুরুতর অসুখ হয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় আদালতের নির্দেশে হাসপাতালের প্রিজন সেলে বন্দি রয়েছেন। কারাগারে অবস্থান বা চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল প্রেরণ প্রতিটি বিষয়ই আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথ কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ গ্রহণ করে। কারা জীবনের প্রথম থেকেই পরিবারের সদস্যরা উনার সঙ্গে দেখা করতে পারছেন না। উনার পক্ষে যেখানে স্বাভাবিকভাবে কথা বলা কোনোভাবেই সম্ভব নয়, সে ক্ষেত্রে হাসপাতালের প্রিজন সেলে বসে মামলার বাদীকে হুমকি দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ ভুয়া, বিভ্রান্তি মূলক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। এছাড়া উনার প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী উনার মামলা বা মামলাসংক্রান্ত কোনো বিষয়ে সম্পৃক্ত নন।’

তিনি আরও বলেন, ‘ওই সংবাদে অ্যাটর্নি জেনারেলের নাম জড়িয়েও বিভ্রান্তি মূলক তথ্য প্রকাশ করা হয়। অ্যাটর্নি জেনারেলের সঙ্গে দিলীপ কুমার আগরওয়ালার কোনো ধরনের পরিচিতি নেই।’ 

প্রতিবেদকের বক্তব্য

প্রকাশিত প্রতিবেদনে সংবাদ সম্মেলনে উত্থাপিত অভিযোগ তুলে ধারা হয়েছে। সোমবার ডিআরইউ সাগর-রুনি মিলনায়তনে ওই অভিযোগ করেন নিহত আশিকের বড় বোন তাহমিনা আক্তার। প্রতিবেদকের নিজস্ব কোনো বক্তব্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে নেই।   

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

পিলখানা হত্যাকাণ্ড: আরও ৪০ জনের জামিন

পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় আরও ৪০ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার সংশ্লিষ্ট আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালতে জামিন শুনানি ও মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন এ মামলায় সাক্ষ্য দেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) জায়েদী। পরে ৪০ দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির জামিন মঞ্জুর করেন তিনি। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট পারভেজ হোসেন।

জামিন পাওয়া আসামিরা হলেন- রেজাউল করিম, শাজাহান, রফিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, রেজাউল করিম, মো. শামীম, ওয়ালি উল্লাহ, হাবিবুর রহমান, তারিকুল ইসলাম, বনি আমিন চৌধুরী, মো. এ বারিক, ইমতিয়াজ আহমেদ নবীন, মোয়াজ্জেম হোসেন, মিজানুর রহমান, সিদ্দিকুর জামান জোয়ার্দার ওরফে লিটন, মো. এ মোনাফ, আকিদুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, মিজানুর রহমান, কৌতুক কুমার সরকার, মো. সালাউদ্দিন, সোহরাব হোসেন, কামাল হোসেন, মো. ইশহাক, দারুল ইসলাম, শ্রী সুমন চক্রবর্তী, আবু সাঈদ, সেজান মাহমুদ, মো. সেলিম, বিধান কুমার সাহা, মাসুম হাসান, ফিরোজ মিয়া, শ্রী তাপস কুমার বিশ্বাস, রফিকুল ইসলাম, কামাল মিয়া, নূর-এ-আলম মিয়া, এনামুল হক, শফিকুল ইসলাম, রবিউল আলম এবং আল আমিন।

তার আগে গত ১৯ জানুয়ারি নিম্ন আদালতে খালাসপ্রাপ্ত ১৭৮ বিডিআর সদস্যের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল না থাকায় একই আদালত তাদের জামিনের আদেশ দেন।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর বর্তমানে বিজিবি সদরদপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের নামে হত্যা করা হয় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ