2025-05-12@06:07:51 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11

«১৯৯৪ স ল»:

    ‘চলুন, সবার জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করি। সবার জন্য শান্তি বজায় রাখি। এই সুন্দর ভূমি আর কখনোই একে অন্যের দ্বারা নিপীড়নের মুখোমুখি হবে না। বিশ্বের বুকে আর অপমানিত হতে হবে না। মানুষের গৌরবময় অর্জনের সূর্য আর কখনো অস্ত যাবে না।’ কথাগুলো বলেছিলেন নেলসন ম্যান্ডেলা। সময়টা ১৯৯৪ সালের ১০ মে। ওই দিন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ম্যান্ডেলা। তাঁর শপথ অনুষ্ঠান বসেছিল রাজধানী প্রিটোরিয়ার ইউনিয়ন ভবনের এম্পিথিয়েটারে। ১৪০টির বেশি দেশের প্রতিনিধি অংশ নেন ওই আয়োজনে। সেখানেই ম্যান্ডেলা এসব কথা বলেন। নেলসন ম্যান্ডেলার দেশের প্রেসিডেন্ট হওয়াটা ছিল ঐতিহাসিক ঘটনা। কেননা এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন লড়াই ও সংগ্রাম করেছেন তিনি। নিপীড়িত মানুষের পক্ষ নেওয়ায় কারাগারে থেকেছেন টানা ২৭ বছর। তাঁর হাত ধরেই দেশটিতে চরম বৈষম্যমূলক বর্ণবাদ আইন বিলোপ...
    বিশ্ব অর্থনীতিতে বয়ে যাচ্ছে ‘শুল্কঝড়’। বিশ্ব বাণিজ্যে চলছে উত্তেজনার ঘূর্ণি। সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চমাত্রার শুল্ক আরোপে তৈরি হয়েছে এ পরিস্থিতি। যদিও চীন ছাড়া বাকি দেশগুলোর জন্য বাড়তি এ শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের এই ‘রিসিপ্রোকাল’ বা ‘পাল্টা’ শুল্ক নিয়ে এখনও তোলপাড় চলছে বিশ্বজুড়ে। এর আগেও যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের একতরফা শুল্ক আরোপের ঘটনায় তৈরি হয় ‘বাণিজ্যযুদ্ধ’ পরিস্থিতি। আরও বিভিন্ন দেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের প্রচলিত রীতিনীতি বা নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে শুল্ক বাড়ানোসহ নানা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। গত এক দশক ধরে প্রায়ই এমনটা  দেখা গেছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) যেন হয়ে গেছে এক ‘ঠুঁটো জগন্নাথ’। মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের বাণিজ্য আলোচনা ও দরকষাকষির পর সিদ্ধান্ত হয়। সেই অনুসারে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যনীতি প্রণয়ন হয়। শেষ পর্যন্ত মানে না...
    বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ঘোলাগাড়ি কলোনি গ্রাম। উৎসব এলে এই গ্রামের মানুষের মধ্যে আনন্দ বয়ে যেত। মুখর হয়ে উঠত গ্রামের তাঁতগুলো। তাঁতের ‘ঠক, ঠক’ শব্দ কেমন ছন্দের মতো লাগত। এখন আর সেই দিন নেই। নানা কারণে বন্ধ হয়ে গেছে অনেক তাঁত। কারিগরদের চোখেমুখে এখন দুশ্চিন্তার ছাপ।তাঁতের কয়েকজন মালিক ও কারিগরের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১৯৯৪ সালে এই গ্রামে তাঁতশিল্প গড়ে ওঠে। তখন ৭২টি তাঁত ছিল। কারিগর ছিলেন এই গ্রামেরই নারী ও পুরুষেরা। সংখ্যায় তাঁরা ছিলেন অন্তত ১৫০ জন। ঢাকার মিরপুর-১২ নম্বর থেকে আনা সুতা ও শাড়ির নকশায় এই গ্রামে গড়ে ওঠে বেনারসি তাঁতশিল্প। অন্তত ১০ ধরনের বেনারসি শাড়ি তৈরি হতো। দাম ছিল সর্বনিম্ন ৩ হাজার ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকার মধ্যে।গত সোমবার বিকেলে সরেজমিন গ্রামটিতে দেখা যায়, এখন...
    বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। কিংবদন্তি বক্সার ও আন্তর্জাতিক বক্সিং হল অব ফেমার জর্জ ফোরম্যান আর নেই। শুক্রবার ৭৬ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন দুইবারের হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন। তার পরিবারের পক্ষ থেকে এই মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। ফোরম্যান স্ত্রী, ১০ সন্তান ও দুটি দত্তক কন্যাকে রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে ক্রীড়াজগৎ হারাল এক মহান কিংবদন্তিকে। ১৯৪৯ সালে টেক্সাসে জন্ম নেওয়া ফোরম্যান ক্রীড়াজীবনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন এক অনন্য উচ্চতায়। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ১৯৬৮ মেক্সিকো অলিম্পিকে হেভিওয়েট বিভাগে স্বর্ণ জিতে বিশ্ববাসীর নজর কাড়েন। ১৯৭৩ সালে অপরাজিত জো ফ্রেজিয়ারকে নকআউট করে প্রথমবারের মতো হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নের মুকুট পরেন তিনি। তবে ফোরম্যান ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন মোহাম্মদ আলীর বিপক্ষে বিখ্যাত ‘রাম্বল ইন দ্য জাঙ্গল’ লড়াইয়ের কারণে। ১৯৭৪ সালে সেই ম্যাচে আলীর কাছে পরাজিত হন...
    ‘কেউ নম্র হতে পারেন, সে কারণে তাকে দুর্বল ভেবে নেওয়া ঠিক নয়। বরং যে যত বিনয়ী, তার ক্ষমতা তত বেশি হতে পারে’-বললেন বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক রুনা খান। নিজেকে তিনি বর্ণনা করেন একজন সামাজিক উদ্যোক্তা, একজন মা এবং একজন লেখক হিসেবে। সুবিচার, সম্মান ও সুন্দর ভবিষ্যতের আশা হলো তার কর্মশক্তির উৎস। শুধু সমস্যা সমাধান নয়, বরং পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি তার লক্ষ্য। ২০০২ সালে যাত্রার পর প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষকে সহযোগিতা করে আসছে ফ্রেন্ডশিপ। সংস্থাটির রয়েছে চার হাজারের বেশি কর্মী, যাদের ৫০ শতাংশ স্থানীয় বাসিন্দা। মূলত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জাহাজের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়ে পরিচিত হয়ে উঠেছে ফ্রেন্ডশিপ। এই কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে রুনা খানের হাত ধরে। রুনা খানের জন্ম ঢাকায়...
    যন্ত্র নেই, যন্ত্রী নেই। আলোর পরোয়া নেই। আছে দার্শনিক ঈক্ষণ। আছে রাজনীতি, শ্রেণি-সচেতনতা আর সুরের বহুমাত্রিক চলন। এসব সামান্য উপকরণে খালি গলায় তৈরি করতেন অসামান্য ইন্দ্রজাল। প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের সেই কণ্ঠ থেমে গেছে। কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে গতকাল শনিবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। রবীন্দ্র সদনে গতকাল শিল্পীকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে গিয়েছিলেন নাট্যকার ও মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি বলেন, ‘প্রতুলদার স্বাতন্ত্র্য ছিল, কোনো বাদ্যযন্ত্র ছাড়া দিব্যি গান গাইতেন। এর কারণ জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেতেন, পাখি তো গান গায়, তার কি কোনো বাদ্যযন্ত্র লাগে? কোনো মিউজিশিয়ান লাগে?’ প্রতুলের জন্ম ১৯৪২ সালে বাংলাদেশের বরিশালে। বাবা প্রভাতচন্দ্র ছিলেন স্কুলশিক্ষক, মা বীণাপাণি মুখোপাধ্যায় গৃহবধূ। দেশভাগের পর পরিবারের সঙ্গে চলে আসেন পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার চুঁচুড়ায়। অল্প বয়স থেকে কবিতায় সুর দিতেন প্রতুল। কবি মঙ্গলচরণ...
    রাজবাড়ীর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালটি দীর্ঘ ৩০ বছরেও পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করতে পারেনি জেলা প্রশাসন। এতে প্রায় দুই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বাস টার্মিনালের অবকাঠামো, আসবাব ও অন্য মালামাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সন্ধ্যা হলে এখানে বসে মাদকসেবীদের আড্ডা।স্থানীয় লোকজন এবং বাসমালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাজবাড়ী শহর থেকে দূরে হওয়ায় এবং যেখানে টার্মিনাল, সেখানে যাত্রী না পাওয়ায় বাসমালিকেরা টার্মিনাল ব্যবহার করছেন না। এতে টার্মিনালটি বেশ কয়েকবার চালু করলেও পরে বন্ধ হয়ে যায়।জেলা পরিষদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলা পরিষদের অর্থায়নে ১৯৯৪ সালে ১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা ব্যয়ে রাজবাড়ী জেলা বাস টার্মিনালটি নির্মাণ করা হয়। প্রায় ৪ একর ২০ শতাংশ জায়গায় টার্মিনালটি নির্মাণ করা হয়। ১৯৯৪ সালের ১৯ এপ্রিল সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহানারা বেগম এটি উদ্বোধন করেন। কিছুদিন চালু...
    দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সবচেয়ে বড় উৎসব সাগরদাঁড়ীর মধুমেলা। আমাদের সংস্কৃতির ঐতিহ্য হলো মেলা। বাংলাসাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মোৎসবকে ঘিরে এ মেলার আয়োজন হয়। এ বছর মহাকবির ২০১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ২৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় সপ্তাহব্যাপী এ মেলা। জানা যায়, ১৯১৯ সালে মধুসূদন দত্তের জীবনীগ্রন্থের লেখক নগেন্দ্রনাথ সোম তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে সাগরদাঁড়ী এসে মধুসূদনের জন্মোৎসব উদযাপন করেন। তিনি তাঁর গ্রন্থ ‘মধু-স্মৃতি’র ভূমিকায় লিখেছেন, ‘মধুসূদনের জন্মতিথির উৎসব উপলক্ষে আমি বাঙ্গালা ১৩২৬ সনের ১২ মাঘ (১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দ) তাঁহার জন্মভূমি সাগরদাঁড়ী গ্রামে অবস্থিতি করিয়াছিলাম।’ তখন থেকেই সাগরদাঁড়ীতে শুরু হয়েছিল মধুসূদন স্মরণানুষ্ঠানের।  শুরু থেকে এই জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানের জন্য সর্বস্তরের জনসাধারণের সমন্বয়ে গঠিত হতো ‘মধুসূদন জন্মবার্ষিকী উদযাপন কমিটি’। তারাই এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করত। তখন বলা হতো ‘মধুসূদন জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠান’ বা ‘মধুজয়ন্তী’। ১৯৭৩ সালের...
    ১৯৯৪ সালে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি হাইকোর্টে শেষ হয়েছে। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে রায় দেওয়া হবে।  বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ  বৃহস্পতিবার রায়ের এ দিন ধার্য করেন।  আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী মাকসুদ উল্লাহ। তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনে খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাচ্ছিলেন। জনসভার উদ্দেশে যাওয়ার পথে ঈশ্বরদী স্টেশন এলাকায় ট্রেনে গুলি ও বোমাবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দিনই বিএনপি নেতা জাকারিয়া পিন্টুসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা করেন।  ১৯৯৭...
    তিন দশক আগে বিশ্ব এক পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল। কিন্তু সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের উত্তর কোরিয়া সফর সবকিছু বদলে দেয়। ১৯৯৪ সালের জুনে কার্টার উত্তর কোরিয়ার তৎকালীন নেতা কিম ইল সাংয়ের সঙ্গে আলোচনার জন্য পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছান। এটি ছিল এক নজিরবিহীন ঘটনা। কারণ, সেই সময়ই প্রথমবার কোনো বর্তমান বা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন। এ সফর ছিল কার্টারের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপের অনন্য দৃষ্টান্ত। অনেকের মতে, এটি অল্পের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ এড়াতে সাহায্য করেছিল, যা লাখ লাখ মানুষের জীবন কেড়ে নিতে পারত। এ ছাড়া এটি পিয়ংইয়ং ও পশ্চিমাদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের একটি যুগের সূচনা করেছিল। এর কোনো কিছুই হতো না যদি না কার্টার তাঁর কূটনৈতিক চাল চালতেন।  উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ জন ডেলুরি বিবিসিকে বলেন, ‘কিম...
    তিন দশক আগে জিমি কার্টার উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন। তিনি সে দেশ সফরে যাওয়ার আগপর্যন্ত বিশ্ব একটি পারমাণবিক সংঘাতের কিনারে চলে গিয়েছিল।যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এই প্রেসিডেন্ট ১৯৯৪ সালে উত্তর কোরিয়ার তৎকালীন নেতা কিম ইল-সুংয়ের সঙ্গে আলোচনা করতে দেশটির রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে যান। তাঁর এই সফর ছিল নজিরবিহীন। কারণ, এর আগে কোনো সাবেক বা ক্ষমতাসীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট উত্তর কোরিয়া সফরে যাননি।তবে ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপের ক্ষেত্রেও এটি ছিল একটি অসাধারণ পদক্ষেপ। অনেকে বিশ্বাস করেন, এই পদক্ষেপের ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধ অল্পের জন্য এড়ানো সম্ভব হয়েছিল। এই যুদ্ধ বেধে গেলে লাখো মানুষের প্রাণহানির আশঙ্কা ছিল। জিমি কার্টারের এই পদক্ষেপ উত্তর কোরিয়া ও পশ্চিমাদের মধ্যে আরও শক্তিশালী সম্পর্কের সূচনা করেছিল।  জিমি কার্টার কূটনৈতিক দাবার চাল না চাললে এসবের কিছুই ঘটত না। গত...
۱